পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান মানুষ সবসময়ই অজানা কিছু জানতে চাই। ইতিহাস, ভূগোল, কিংবা বৈজ্ঞানিক গবেষণা যতই এগিয়ে যাক না কেনো, পৃথিবীতে এমন কিছু স্থান আছে যেগুলো এখনো মানুষের অজানা ও রহস্যে ঘেরা। এইসব রহস্যময় স্থানকে নিয়ে আছে শত শত গল্প ও অগণতি গবেষণা তবুও মানুষের কাছে প্রশ্ন থেকে যায় এইসব রহস্যের আসল সত্য কি।
আজকে আমরা আলোচনা করবো পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় দশটি স্থান নিয়ে যেগুলো পর্যটন ও গবেষকদের কৌতূহল উদ্রেক করে আছে।
পোস্ট সূচীপত্র : পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান
- বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
- ইস্টার আইসল্যান্ডের মোয়াই ভাস্কর্য
- স্টোনহেঞ্জ, ইংল্যান্ড
- মাচু পিচ্চু, পেরু
- অ্যান্টার্কটিকার লুকানো রহস্য
- এরিয়া ৫১, নেভাদা
- গিজার পিরামিড,মিশর
- দেরিঙ্কুইউ ভূগর্ভস্হ নগরী, তুরস্ক
- নাচকা লাইনস, পেরু
- অ্যামাজন রেইনফরেস্টের অজানা রহস্য অজানা রহস্য
- পার্সোনাল মতামত
১.বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত রহস্যময় জায়গা গুলোর একটি। এটি আটলান্টিক মহাসাগরের একটি অঞ্চল যেখানে মায়ামি, বারমুডা ও প্রেরতো রিকো মিলিয়ে একটি কাল্পনিক ত্রিভুজ গঠন করেছে।
শতাব্দীর পর শতাব্দি ধরে এই অঞ্চলে নৌজানো ও বিমান নিখোঁজ হওয়ার অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে। ১৯৪৫ সালে মার্কিন নৌবাহিনীর "ফ্লাইট ১৯" নামের পাঁচটি বোম্বার বিমান এখানে রহস্যজনকভাবে হারিয়ে যায়, আর খোঁজ নিতে যাওয়া উদ্ধারকারী বিমানটিও নিখোঁজ হয়ে যায়। এইসব ঘটনা এ অঞ্চলটিকে রহস্যময় করে তুলেছে।
বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে নানা ব্যাখ্যা দিয়েছেন কেউ বলেন অস্বাভাবিক আবহাওয়া, কেউ বলেন সাগরের নিচে মিথেন গ্যাসের কারণে দুর্ঘটনা ঘটে আবার অনেকেই বিশ্বাস করেন এখানে ভিনগ্রহের প্রাণীদের প্রভাব আছে তবে কোনো ব্যাখ্যায় শতভাগ প্রমাণিত না।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হলো বিশ্বের এক রহস্যময় স্থান যেখানে আজ পর্যন্ত কোন সাবমেরিন বা জাহাজ জেয়ে ফিরে আসতে পারে নাই৷ এবং বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হলো সমুদ্রের এক গভীর স্থান, যে সম্পর্কে আজব বিজ্ঞানীদের কাছে এক অজানা রহস্যয় হয়ে আছে। আর বারমুডা ট্রাইংগেল সমুদ্রের তলদেশের মধ্যে এমন এক জিনিস যা সব মানুষের কাছে আলোচ্যোনা বিষয়৷ কোন একটি বিমান বা উড়োজাহাজ জদি এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল দিয়ে যায় তাহলে সেটি আর কখনো ফিরে আসে না তাই৷ যদিও এই বিষয় নিয়ে অনেক বই বা গল্প লেখা হয়েছে গবেষণা করা হয়েছে, তবুও এটিকে বিজ্ঞানীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি একটি স্বাভাবিক প্রকৃতির বিবর্তনের ফলাফল হিসেবে গবেষণা করা হয়েছে৷ তবুও রহস্যময় গল্পগুলো আমাদের মতন মানুষদের কাছে এক ধরনের ভয় ও রোমেনো তৈরি করে রেখেছে৷
২.ইস্টার আইসল্যান্ডের মোয়াই ভাস্কর্য
ইস্টার আইসল্যান্ড মোয়াই ভাস্কর্য দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের একটি দূরবর্তী দ্বীপ।এখানে বিশাল আকারের প্রায় ৯০০টি ভাস্কর্য আছে যেগুলোকে মোয়ায় বলা হয়।এগুলো প্রতিটি প্রায় ১০ থেকে ৩৩ ফুট পর্যন্ত উঁচু এবং প্রতিটি ভাস্কর্যের মাথা অস্বাভাবিক বড়।
সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল এমন বিশাল ভাস্কর্য গুলো কিভাবে খোদাই করা হয়েছিল এবং দিপজুড়ে কিভাবে স্থাপন করা হয়েছিল। কারণ কোনো আধুনিক প্রযুক্তি যন্ত্রপাতি তখন ছিল না।
কিছু গবেষক মনে করেন স্থানীয় জনগণ বিশেষ কাঠের যন্ত্র ব্যবহার করে এগুলো স্থানান্তর করেছিল। তবে নিশ্চিতভাবে এখনো কেউ বলতে পারেনি এত বড় ভাস্কর্য কিভাবে পাহাড় কেটে নির্দিষ্ট জায়গায় বসানো হয়েছিল।ফলে এই দ্বীপ এখনো মানুষের মনে রহস্য ঘেরা।
এটি হলো প্রশান্ত মহাসাগরের মাঝখানে এক স্থানে অবস্থিত আইল্যান্ড এবং অনেক সুন্দর একটি জায়গা৷ আর এখান কার সেবছে আকর্ষণীয় বিষয় হলো এখানকার সৌন্দর্য এবং মোয়াই ভাস্কর্য৷ এবং আরো আকর্ষণীয় বিষয় হলো এইদিপে রয়েছে বিশাল পাথরের তৈরি মানব আকৃতির মূর্তি, এগুলো দ্বীপের চারিপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে৷ প্রতিটি মূর্তির মুখ গম্ভীর লম্বা এবং ভিন্ন ভিন্ন আকৃতির মাথা দিয়ে গড়া রয়েছে৷ তাই এই দীপকে এত সুন্দর এবং রহস্যময় করে তুলেছেন৷ বর্তমান সময় ইনস্টার আইল্যান্ড ইউনেস্কো যা বিশ্বের ইতিহাস তালিকায় স্থান পেয়েছে৷ এবং মোয়াই ভাস্কর্য গুলো এক উন্নত নির্দেশক হিসেবে বিশ্বজুড়ে মানুষেকে মুগ্ধ করে তুলেছে৷ তাই এই ইনস্টার আইল্যান্ড মোড়ায় ভাস্কর্য এত রহস্যময় স্থান হয়ে উঠেছে৷
৩.স্টোনহেঞ্জ, ইংল্যান্ড
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান প্রাচীন পাথরের বৃত্তাকার একটি স্থাপন স্টোনহেঞ্জ যেটি ইংল্যান্ডের উইল্টশায়ারে অবস্থিত। এটি ৩০০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ২০০০ খ্রিস্টপূর্ব সময়কালে নির্মিত হয়েছিল।
সকলের মনে একই প্রশ্ন এতো বড় পাথর কিভাবে এখানে আনা হয়েছিল, যখন তখনকার যুগে কোন আধুনিক প্রযুক্তি ছিল না? আর কেনোই বা এই স্থাপনাটা তৈরি করা হয়েছিল?
কেউ বলেন এটি জ্যোতিবিদ্যা পর্যবেক্ষণের একটি কেন্দ্র, কেউ বলেন এটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনের একটি স্থান।আবার কেউ মনে করেন যে এটি মৃতদের স্মৃতিস্তম্ভ।
বিজ্ঞানীরা এখনও পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারেননি স্টোনহেঞ্জ এর আসল উদ্দেশ্য কি ছিল। তাই এটি ইউরোপের অন্যতম রহস্যময় একটি পত্নতাত্ত্বিক স্থান।
৪.মাচু পিচ্চু, পেরু
আন্দিজ পর্বতের গায়ে অবস্থিত মাচু পিচ্চু ইনকা একটি বিস্ময়কর নিদর্শন। এটি ১৫শ শতকে নির্মিত হলেও কয়েক শতাব্দী ধরে পৃথিবীর চোখের আড়ালে ছিল।
একটি প্রশ্ন হলো- কেনো ইনকারা এমন দুর্গম পাহাড়ের উচাই একটি শহর বানালো৷ এবং কিভাবে টেরে তোলা হলো এত বড় পাথর পাহাড়ে৷ আবার কিছু কিছু গবেষক মনে করেন, এটি একটি ধর্মীয় স্থান, এবং এটি একটি রাজপ্রাসাদ৷ এবং অনেকে মনে করেন এটি একটি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র ছিলো।সেখানে তারা আকাশ ও নক্ষএ পর্যবেক্ষণ করতো৷
এবং এখনো মাচু পিচ্চু তার উদ্দেশ্য প্রদান করেনি এবং এই রহস্যময় জিনিটি একে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছেন৷
৫. অ্যান্টার্কটিকার লুকানো রহস্য
পৃথিবীর সবচেয়ে ঠান্ডা পাহাড় হলো অ্যান্টার্কটিকার৷ কারণ এখানে এখনো মানুষের অস্তিত্ব নেই, কিন্তু গবেষণার মোতাবেক কিছু রহস্য আছে যেমন এ পাহাড়টির অনেক অংশ অনাবিস্কৃত৷
বিগত বছরগুলোতে বিজ্ঞানীরা বরোফের নিচে অদ্ভুত অদ্ভুত হ্রদ,অজানা জীবন ও খুঁজে পাওয়া গেছে৷ আবার অনেক তও্ব বলে বড় ফের নিচে প্রাচীন কোন রহস্যময় সভ্যতার নিদর্শন লুকিয়ে আছে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা৷ কিছু কিছু ষড়যন্ত্রতও্ব এমন দাবি করেন যে ষড়যন্ত্রেতও্ব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসিরা ওইখানে এক গোপন ঘাটি তৈরি করেছিল। এসব তথ্য যদিও সত্য না হলেও অ্যান্টার্কটিকার এই রহস্য মানব জাতিকে এখন পর্যন্ত ভাবিও তোলে৷
৬.এরিয়া ৫১, নেভাদা
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান এটি হলো যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা মরুভূমিতে এক অবস্থিত এরিয়া ৫১, একটি সামরিক ঘাঁটি৷ কিন্তু এটি সাধারণ সামরিক ঘাটের মতোন না।কারণ বহু বছর এখানে বাহিরের গ্রহের প্রানী ও মহাকাশাযান নিয়ে গবেষণা মিথ্যাচার ও গজব ছড়িয়েছে৷
১৯৪৭ সালে নিউ মেক্রিকোর রসওয়েল এক এলাকার এক উড়োজাহাজ ভেঙ্গে পড়ে যাওয়ার খবর প্রকাশিত হয়৷ এবং অনেকের বিশ্বাস সেটি ছিল এক ভিনগ্রহের মহাকাশযান৷ আর এর ধ্বংসাবশেষ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এক এরিয়া ৫১ এ৷ সরকার বলেছিল সব সময় এটি কেবল নতুন প্রযুক্তির বিমান পরীক্ষার কেন্দ্র৷কিন্তু আমাদের মতন সাধারণ মানুষ আজও বিশ্বাস করে যে এর মধ্যে লুকানো আছে এক ভিনগ্রদের রহস্য কিনতু আসলে সেটা না৷ এটি হল নতুন প্রযুক্তির বিমান পরীক্ষার কেন্দ্র৷
৭. গিজার পিরামিড,মিশর
এটি হলো মিশরের গিজায় অবস্থিত পিরামিড যা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন এবং বিখ্যাত স্থানগুলোর একটি বলা হয়৷ যেমন খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০ সালে এই পিরামিড নির্মাণ আমার করা হয়েছিল ৷
একটি সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল__ প্রাচীন যুগের মানুষ এমন নিখোঁজ ও সুন্দরভাবে বিশাল এই মিরামেড পাথর দিয়ে এত নিখুঁত করে স্থাপন তৈরি করল কি করে?
বিজ্ঞানীরা অনেক ব্যাখ্যা দিলেও, মানুষ মনে করেন এখানে ভিন গ্রহের প্রাণীর আসা-যাওয়া ছিল৷ কারণ হলো পিরামিড গুলোর অবস্থান জ্যােতির্বিদ্যার অদ্ভুতভাবে এটি মিলে যায়৷ মিশরের গিজার পিরামি এক রহস্যময় স্থান যা আজও বিজ্ঞানীদের কছে এক অজানা রহস্য৷ তাই এই গিজার পিরামিড মিশর এক প্রাচীন স্থান হয়ে আছে৷
৮.দেরিঙ্কুইউ ভূগর্ভস্হ নগরী, তুরস্ক
তুরস্কের অবস্থিত এই দেরিঙ্কুইউ ভূগর্ভস্থ নগরী তুরস্কের কাপাডোশিয়া অঞ্চলে অবস্থিত৷ এটি প্রায় ৬০ মিটার গভীর বিস্তারে তৈরি এবং যেখানে হাজার হাজার মানুষ থাকতে পারতো৷
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ স্থান কিন্তু এই নগরীর একটি অদ্ভুত বিষয় হলো __ এই শহরে ছিল অনেক বসতবাড়ি এবং রান্নাঘর, কূপ, ওগো দাম এমনকি গির্জা ও ছিল এই শহরে৷ কেন মানুষ মাটির নিচে এমন শহর বানালো, আর কেনই বা তারা ওই শহরে বসবাস করত?
কিছু গবেষক মনে করেন যে তারা পশুপাখি আক্রমণ থেকে নিজেকে সুরক্ষা রাখার জন্য মানুষ ভূগর্ভের লুকাতো। আবার কেউ কেউ মনে করেন যে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আশ্রয় নেওয়ার জন্য এই ভূগর্ভের নিচে এই শহর গড়ে তোলা হয়েছিল৷
৯.নাচকা লাইনস, পেরু
পেরুর মরুভূমিতে রয়েছে এক বিশাল আকারের আঁকিবুকি, এবং সেগুলোকে বলা হয় নাজকা লাইনস৷ এই এগুলো হয় শত শত মিটার লম্বা এবং উপর থেকে দেখলে বোঝা যায় যে সেগুলো আসলে প্রাণী না উদ্দিন বা জ্যামিতির চিত্র দেখতে লাগে৷
কিন্তু একটি প্রশ্ন হলো __ সেই প্রাচীন নকশা মানুষ কি করে এত নিখুঁতভাবে আঁকাইলো, যখন তাদের কাছে কোন উড়োজাহাজই ছিল না এবং কোন আধুনিক যন্ত্র ছিল না তাহলে কি করে এই প্রাচীন নকশা আকলো ?
অনেক মানুষ মনে কর তো এগুলো দেবতার উদ্দেশ্যে বানানো এক প্রতীক যা আজ পর্যন্ত মনে করেন মানুষ৷ এবং আনেকে বলেন এগুলো হলো আকাশ করার জন্য৷ এবং এই প্রাচীন নাজকা লাইনস হল এক প্রাচীন রহস্যময় স্থান৷ এবং এটি শত শত মিটার লম্বা হয়ে এবং এই নাজকা লাইনেস এর অবস্থান হল পেরুর মরুভূমিতে ৷
১০. অ্যামাজন রেইনফরেস্টের অজানা রহস্য অজানা রহস্য
আমাদের পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় অ্যামাজন রেইনফাস্টে।এটি এখনও পুরোপুরিভাবে আনাবিস্কৃত৷ অ্যামাজন রেইনফরেস্ট প্রতিনিয়ত এখনো নতুন নতুন প্রাণীর, উদ্ভিদ ও অজানা উপজাতি এই স্থানে অবস্থিত হয়েছে৷ এবং এই স্থানে অনেক পশু পাখি অবস্থান করে। বিজ্ঞানীরা বলেন,অ্যামাজন রেইনফরেস্ট ভিতরে হয়তোবা এখনো এমন উপজাতি আছেন, যাদের আজ পর্যন্ত কোনো আধুনিক সভ্যতার সঙ্গে কোন যোগাযোগ পাই নাই৷ কারণ তারা সেই গভীর জঙ্গলে থেকে আজ পর্যন্ত ভাইয়ের সভ্যতাতে কোনদিনও চোখে দেখে নাই তাই তাদের আধুনিক সভ্যতা ওইখানে যায় নাই৷ আমাদের পৃথিবীতে এমন অনেক কিছু আছে যা আমাদের কল্পনার বাইরে যেমন এটি একটি অ্যামাজন রেইনফরেস্ট ৷
তাই এই রহস্য আজও আভিযাত্রীদের কাছে নতুন করে আকর্ষণ করে তোলেছে৷ অ্যামাজন রেইনফরেস্ট হল এক বিশাল বড় জায়গা৷ আর এর ভিতর মানুষ দেহে থাকা এক অসম্ভব কথা৷ কিন্তু আমার কাছে একটা প্রশ্ন হলো __ অ্যামাজন রেইনফরেস্টের মধ্যে আজও কেন সভ্যতার কোন ছায়া যায়নাই৷
পার্সোনাল মতামত
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০ টি স্থান। হলো বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল যা সমুদ্রের
তলদেশে এক গভীর খাতের অবস্থিত যা বারমুডা ট্রাংগের নামে পরিচিত৷ এ বারমুডা
ট্রায়াঙ্গেলের কোন সাবমেরিন বা কোন উড়োজাহাজ এমনকি কোন বিজ্ঞানীর প্রযুক্তিও আজ
পর্যন্ত যে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের মধ্যে গিয়ে ফিরে আসতে পারেনি তাই বাংলা
ট্রায়াঙ্গেল এত রহস্যময় স্থান হয়ে উঠেছে৷হলো ইন্সটার আইল্যান্ড মিয়ার
ভাস্কর্য যা দক্ষিন প্রান্তে মহাসাগরে একটি স্থানে অবস্থিত ইস্টার
আইল্যান্ড৷ এবং ইন্সটার আইল্যান্ডের উচ্চতা ১০ থেকে ৩৩ ফুট পর্যন্ত এবং
এখানে প্রায় বিশাল বিশাল আকারের ৯০০ টির চেয়েও বেশি পাথরের ভাস্কর্য রয়েছে এই
স্থানে৷ তার কারণে ইনস্টার আইল্যান্ড মিয়ার ভাস্কর্য এত রহস্যময় স্থান হয়ে
উঠেছে৷ এবং গিজার পিরামিড মিশরে অবস্থিত এই পিরামিড প্রাচীন ও বিখ্যাত৷
খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ২৫০০ সালের আগের এই পিরামের নির্মাণ করা হয়েছিল৷ এবং
এর রহস্য আজও বিজ্ঞানীদের কাজ এক অজানা রহস্য হয়ে আছে তাই এই গিজার পিরামিড মিশর
এত প্রাচীন ও রহস্যময় স্থান বলা হয়৷ পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ১০
স্থান এবংআরো কিছু আজানা রহস্যময় স্থান হল অ্যামাজন রেইফারেন্স এই সম্পর্ক
আমরা খুবই কম জানি৷ right-sidebar

.webp)
.webp)
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url